Posts

কাকা বিয়ে করে নতুন বউকে নিয়ে

Image
এই, মিথুন উঠে পরবে। আস্তে কর কাকা বিয়ে করে নতুন বউকে নিয়ে আমাদের বাসায় এলেন। কাকীর বয়স খুব কম মাত্র দশম শ্রেনীতে পরেন। আমি তখন সপ্তম শ্রেনীতে। কাকী খুব মিশুক মানুষ। অল্প বয়শে বিয়ে হয়াতে বেশ এক্সসাইটেড। উনি কয়েকদিনেই মুরুব্বীপনা না দেখিয়ে আমাকে বন্ধু হিসেবে নিয়েছেন। ফলে কাকীর সাথে খুব গল্প জমে গেল। আমাদের বাসা ভর্তি মেহমান। রাতে ঘুমাতে যাবার সময় কে কোথায় ঘুমাবে এই নিয়ে একটু সমস্যা হল। কাকা না চাইলেও কাকী বললেন,-মিথুন বাবু ঘুমাক না আমাদের কাছে। এক ছেলে বলে বাবা মার কাছে আমি খুবি ছোট। তাই তাঁরা কিছু মনে করলেন না। কাকা একটু ফোঁসফোঁস করলেও নতুন বউয়ের মুখের হাসিতে সায় দিলেন। যাহোক, আমি রাত ১১টার দিকে ওদের বিছানায় দেয়ালের দিকে পিঠ দিয়ে এক পাশে শুয়ে পরলাম। ওরা তখনো মুরুব্বীদের সাথে গল্প করছিলেন। ক্লান্ত থাকায় বিছানায় শুতেই আমি ঘুমিয়ে গেলাম। রাত তখন ১ টা হবে। গোঙানির শব্দে ঘুম পেল। কোথায় আছি মনে করতে একটু সময় লাগল। ঘরে ডিম লাইট জালানো। নীল স্নিগ্ধ আলোয় আমি চোখ ছোট করে দেখলাম, কাকী বিছানায় চিত হয়ে শুয়ে আছেন। পরনে একটা গোলাপি নাইটি। কাকার পরনে কিছু নেই। কাকা কাকীর দুই পায়ের মাঝে বসে কাকীর একটা মা...

ভেবেছিল আমার মত মেয়ের এতো কাছে সে আসতে পারবে

Image
আমি নাতাসা, বয়স ২৪ থাকি কলকাতায়. এই ঘটনাটি ঘটেছিল ২ বছর আগে যখন আমার বয়স ছিল ২২. নতুন চাকরী পেয়েছি সবে. আমার সম্বন্ধে কিছু বলে রাখি আপনাদের. আমি উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে. বাবা মার কাছে যখন যা চাই তাই পাই. জীবন বেশ সুখেই কাটছিল. দেখতে ভালই ছিলাম, মাঝারি গাঁয়ের রঙ, ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি লম্বা. বড় বড় দুধ আর পাছাও বেশ ভারী আর তাই রোজ জিমে যায়. নিষ্পাপ ফুলের মত মুখের গরন আর শরীরের গরন খুব সেক্সি, নীল চোখ. রাস্তায় বেরোলে ছেলে বুড়ো সবাই দেখে. এক কথায় বলতে গেলে পুরুষেরা তাদের সর্বস্য লুটিয়ে দিতে পারে আমাকে তাদের পাশে বিছানায় পেতে. এবার গল্পে আসা যাক. যখনকার ঘটনা তখন আমি কুমারী ছিলাম. তখন আমার তিন তিনটে বয়ফ্রেন্ড ছিল কিন্তু তাদের সাথে একটু জড়াজড়ি আর চুমাচুমি ছাড়া কিছুই হয়নি. আমি আমার জীবনের এমন সন্ধিক্ষনে ছিলাম যেখানে আমি যত দ্রুত সম্ভব আমার কুমারীত্ব হারাতে মরিয়া হয়ে উঠেছিলাম. একদিন অফিসে যাওয়ার জন্যও বাসের অপেক্ষা করছিলাম. পরনে টাইট জিন্স প্যান্ট আর সাদা টপ. দুজন বয়স্ক লোক সমানে ঝাড়ি মারছিল আমার পিছনে দাড়িয়ে. যায়হোক বাস আসতে আমি বাসে উঠে পড়ি. বাসে প্রচন্ড ভিড় এবং খুব ঠেলাঠেলি হচ্ছিল. পকেটে বাবার...

পাছা যঠেষ্ট ভারী তাই যে কোনো ছেলেই আমাকে পেতে চাই

Image
আমি রাধিকা, বয়স ২৬ বছর, লম্বা ৫’ ৭”, ফর্সা, যঠেষ্ট সুন্দরী, শারীরিক গঠন মাঝামাঝি (৩৪, ২৮, ৩৪), নিয়মিত জিম করি, যার ফলে আামার বুক ও পাছা যঠেষ্ট ভারী তাই যে কোনো ছেলেই আমাকে পেতে চাইবে. একটি প্রাইভেট ফার্মে ভাল মাইনের চাকরী করি ও একটি আলাদা ফ্ল্যাটে স্বাধীন ভাবে থাকি. এখনও বিয়ে করিনি তবে সুজয় নামে একটি সুন্দর ও ভাল ছেলের সাথে প্রেম করছি. এই ঘটনা টি ঘটে ছিল প্রায় দূই বছর আগে. আমার ছেলেবেলার ঘনিষ্ঠ বান্ধবী রুখসানা. যেমন স্বাস্থ তেমনই সুন্দরী (৩৪, ৩০, ৩৬). আমরা ছেলে বেলায় বলতাম, বিয়ের পর আমরা বর পাল্টাপাল্টি করব. আর নিজেরাও হাসাহাসি করতাম. পরে ওর বিয়ে হয় রেহানের সাথে. রেহানের অসাধারণ দেহ সৌষ্ঠব, সুন্দর চেহারা, চওড়া লোমশ ছাতি, যে কোনও মেয়েরই ওকে দেখে লোভ হবে. কিছুদিন বাদে ওরা আমার বাড়ি থেকে কিছু দুরে থাকতে লাগল. আমি প্রায় দিন সন্ধে বেলায় ওদের বাড়ি চলে যেতাম. ওরা দুজনেই আমার সাথে খুব গল্প করত. রেহান প্রায় খালি গায়ে থাকত. ওকে দেখে আমার খুব লোভ হত এবং প্রায়দিন আমার প্যান্টি ভিজে যেত. আমাদের মধ্যে সবরকম প্রাপ্তবয়স্ক গল্পই হত. আমি রেহান এর সামনেই রুখসানা কে জিজ্ঞেস করলাম, “কিরে, রেহান কেমন চালাচ্...

গ্রামের নতুন যৌবনে পা দেওয়া মেয়ে গুলোর প্রতি

Image
 গ্রামের করিম চাচা এর নজর পড়েছে তনুর উপর । করিম ৫৫ বছর বয়সি বুড়ো । কিন্তু পুরো কামদেব । বিয়ে করেনি , কিন্তু গ্রামের নতুন যৌবনে পা দেওয়া মেয়ে গুলোর প্রতি তার লোভ । যখন সুযোগ পায় মেয়েদের দুধ , পাছা টিপে দেয় । আর একটু সুযোগ দিলেই একদম চুদে দেয় । করিমের টার্গেট গ্রামের সাধা সিধে আর নরম ও লাজুক স্বভাবের মেয়ে গুলোকে । কারন তাদের জোর করে চুদে দিলেও লজ্জা ও ভয়ে কাউকে বলতে পারবে না । করিম এর নজর তনুর উপরে পড়েছে । বয়স ১৮ , দেখতে একটু কালো হলেও দেখতে সুন্দর , তনুর বুকের দুধ গুলো একটু ছোট হলেও কি হবে …খুব নরম আর খাড়া । সব থেকে বেশি আকর্ষণীয় তার পাছা । সরু কোমর আর পাছা খানা বেশ বড় আর গোলাকৃতি । তনু যখন কলসিতে করে কোমরে জল নিয়ে পথ দিয়ে পাছা দুলিয়ে দুলিয়ে চলে তখন পাড়ার ছেলে গুলোর জিভ দিয়ে লালা ঝরে । তনু খুব লাজুক আর ভিতু স্বভাবের নেয়ে — সে কথা করিম চাচা জানত । একবার হাত ধরার অজুহাতে তনুর ছোট একটা স্তন ধরে টিপে দেয় । তনু তখন লজ্জা পেয়ে ছুটে বাড়ী তে ঢুকে যায় । তনু কাউকে কিছু না বলায় করিম বুড়োর সাহস বেড়ে যায় । মনে মনে ২৪ বছর বয়সি তনুর কচি গুদ মারার পরিকল্পনা মনে মন করতে থাকে । গ্রামের খুব অভাব । ১ ক...

জঙ্গলে একজায়গায় মশাল জ্বলছে। সেখানে বসে হুকো টানছিল ডাকাত সর্দার রঘু

Image
সবে ১৮ পার হয়েছে শ্রীতমার। কিশোরী দেহে লেগেছে যৌবনের আঁচ ভালোমতোই। দেহ ধীরে ধীরে নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলেযায়। বছরখানেক আগে প্রেমিক অনির্বানের সাথে একবার ঠুকাঠুকি হয়েও গিয়েছে। গর্ভনিরোধক বড়ি না থাকলে আজ সে নির্ঘাত মা হয়ে যেত। যাই হোক, নিজের মামার বাড়ি ডালিমপুরে বেড়াতে এসেছে শ্রীতমা, খুব সুন্দর পরিবেশ। কিন্তু এই গ্রামে নাকি রঘু ডাকাত ও তার দলবলের খুব প্রতাপ, বহু কচি মেয়েকে ধ্বংস্ব করেছে তারা। ঘুরতে ঘুরতে অনেকদুর চলে এসছে শ্রীতমা। সন্ধে হয়ে এল। হঠাৎ পেছন থেকে কারা যেন বলল – “দেখ দেখ মালটা মনে হচ্ছে শহর থেকে এসছে” । – “এমন মাগীকে তো চটকে চটকে চুদতে হয়।” – “সর্দার তো কচি মাল খুব পছন্দ করে, একে পেলে যা খুশি হবে না…..” বিপদ বুঝতে পেরে সরে পরার চেষ্টা করল শ্রীতমা। কিন্তু লোকগুলো পেছন পেছন আসতে লাগল। এবার দৌড় লাগাল ও। পেছন থেকে একজন চিৎকার করে উঠল একজন, “ওই ধর ধর মাগী পালাচ্ছে। হোঁচট খেয়ে পরে গেল শ্রীতমা। – ” ওঠা মাগীটাকে” সঙ্গে সঙ্গে একটা কালো ষন্ডা লোক বাজপাখির মতো কাঁধে তুলে নিল শ্রীতমাকে। চিৎকার করার চেষ্টা করতেই লোকটা ওর মুখ চেপে বলল, “চুপ থাক মাগী, নাইত গুদে বল্লম ঢুকিয়ে দেব”! সন্ধ্যার অ...

এখানে আসার পর ওরা কমন সেক্স পার্টনার খুজছে।

Image
আমার নাম মাদিহা বয়স ২২। এটা আমার কাহিনি যেটা শুরু হয় প্রায় ৩ বছর আগে। আমি থাকতাম হবিগঞ্জের একটা মফস্বল শহরে। আমার বাবা বেশ ধনী, আমাকে ভালো কলেজে ভর্তি করিয়েছিলেন। আমার প্রায় ২ বছর ধরে একটা ছেলের সাথে প্রেম ছিলো। অনেক অন্তরঙ্গ সম্পর্ক ছিলো আমাদের, দৈহিক মিলনও হয়েছিলো বেশ কয়েকবার। কিন্তু ও আরেকটা মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক করে আমাকে ছেড়ে চলে যায়। এরপর আমার এ দেশে থাকার ইচ্ছা মরে যায়। আমার বাবা মা আমাকে বিদেশে পাঠিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এরপর আমাকে বিয়ে দিয়ে দেন এবং আমার ভিসা করিয়ে স্বামীকে স্পাউস ভিসার মাধ্যমে আমার সাথে পাঠানোর ব্যবস্থা করে দেন। বিয়ের ৬ মাস পর আমরা কানাডায় যাওয়ার ব্যবস্থা হয়ে যায়। ওই ৬ মাস আমার জীবনের অন্যতম সেরা সময় ছিলো, সে আমাকে খুব ভালোবাসত। কিন্তু কানাডা যাওয়ার পর সে আমাকে জানায় যে সে আমাকে ভালোবাসে না, সে শুধু আমাকে বিদেশ যাওয়ার জন্য ব্যবহার করেছে। আমি প্রথমে বিশ্বাস করতে পারি নি, কিন্তু যখন সে চলে যেতে চায় তখন আমি তাকে ভয় দেখাই যে আমি সলিসিটারকে জানিয়ে তার ইমিগ্রেশন বাতিল করিয়ে দিব। এরপর সে আমাকে এমনভাবে জালে ফালায় যে চিন্তাও করতে পারি নি। সে তার এক বন্ধুর সহায়তায় আমাকে ...

যখন গেঞ্জি পড়তাম বা ওরনা ছাড়া চুড়িদার পড়তাম, আমার দুধের বোঁটাগুলো অনেকটা বোঝা যেত

Image
আমাদের ছোটো পরিবারে আমি, আমার মা,বাবা আর ভাই থাকি। আমার নাম অনুশ্রী সাহা, বয়স ১৯, হালকা চাপা গায়ের রং, ব্যাঙ্গালোরে নার্সিং পড়ি। আমার ভাইয়ের নাম সোহম সাহা, বয়স ১৮, ফর্সা, এই বছর H.S. দিল। আমার মা শিলা সাহা বয়স ৪৩, ফর্সা স্বাস্থ্যবান চেহারা, হাউস ওয়াইফ। আর আমার বাবা কৃষ্ণেন্দু সাহা বয়স ৪৮, শ্যামলা, একটা প্রাইভেট ফার্মে জব করে। আমি যেহেতু একটা মধ্যবৃত্ত ফ্যামিলি থেকে বিলং করি তাই আমার কোনোদিনও ডাইরেক্ট সেক্স বা ছেলেদের সাথে ফ্লার্ট করার মত কোনো কিছু করা হয়নি। তাই যেখানে আমার বান্ধবীরা বয়ফ্রেন্ডের সাথে চুদিয়ে সিল ফাটিয়ে দুধ ঝুলিয়ে ফেলেছিল আমার এইসব বিষয়ে কোনো প্র্যাকটিক্যাল অভিজ্ঞতা ছিলনা। জাস্ট বান্ধবীদের মুখে ওদের কথা শুনতাম।এবার আসল ঘটনায় আসি,কয়েক মাস আগে করোনার জন্য আমি ব্যাঙ্গালোর থেকে বাড়ি চলে আসি।এসে লক্ষ্য করলাম আমার ভাই আমার দিকে মাঝে মাঝে আড়চোখে তাকায়। সাধারণত আমি বাড়িতে চুড়িদার বা গেঞ্জি আর ট্রাউজার পরে থাকি, আর হোস্টেলে থেকে ব্রা না পরে থাকা অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল।তাই বাড়িতেও খুব একটা ব্রা পড়তাম না। তাই যখন গেঞ্জি পড়তাম বা ওরনা ছাড়া চুড়িদার পড়তাম, আমার দুধের ব...